ঢাকা২২ জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. ! Без рубрики
  2. Echt Geld Casino
  3. test2
  4. অপরাধ
  5. অর্থনীতি
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আরো
  8. এক্সক্লুসিভ
  9. খেলাধুলা
  10. জাতীয়
  11. তথ্য প্রযুক্তি
  12. দেশজুড়ে
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বাণিজ্য
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কিশোরগঞ্জ আওয়ামী পেতাত্মা বাহিনী কর্তৃক হামলা, ভাংচুর, লুটপাটের অভিযোগ

admin
জানুয়ারি ৪, ২০২৫ ১০:৩৮ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

দৈ. কি.ডেস্ক :  কিশোরগঞ্জ আওয়ামী পেতাত্মা সন্ত্রাসী কর্তৃক হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও খুন জখম সহ চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নের গোয়ালাপাড়া গ্রামের মৃত বন্দে আলীর পুত্র মোঃ জালাল উদ্দিন (আইনজীবী সহকারী) বাদী হয়ে সদর থানায় লাল মিয়া গংদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

সদর থানায় দায়ের কৃত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ৩১শে ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রী: সকাল ৯ টার বাদী কিশোরগঞ্জ কোর্টে আসার পথে রাস্তা অবরুদ্ধ করে বাদীকে বাঁধা প্রদান করে ও তার নিকট থেকে মোটরসাইকেল ছিনতাই করে নিয়ে যেতে চায়।

অভিযোগ তথ‍্য সূত্রে আরো জানা যায়, যশোদল মধ‍্যপাড়া এলাকার লাল মিয়া (৫০) পিতামৃত- আঃ বারিক, মানিক মিয়া (৪০) পিতামৃত- আঃ বারিক,রাসেল মিয়া (২৬) পিতা- লাল মিয়া, দিনু (২৫) পিতা- ছমির উদ্দিন মেম্বার, রফিক (৩০) পিতা-ঐ, রাজু (২৫) পিতামৃত- জমির উদ্দিন, সাজু (২৭) পিতামৃত-ঐ, উজ্জল (২৫) পিতা-লাল মিয়া, উমর (৩৫) পিতা- বন্দে আলী, সুজন (৪২) পিতামৃত- জারু পদ্দানী, শফীক (২৫) পিতা- ছমির উদ্দিন, রুবেল (২৮) পিতা- মানিক, সাগর (২৭) পিতা- সুর্যে আলী, মানিক (৪০) পিতামৃত- জারু পদ্দানী, হারিছ (৩৫) পিতা- ছমির উদ্দিন ওবায়দুল, বন্দে আলী, জুয়েল সহ আরো ভাড়াটিয়া গুন্ডা বাহিনী ২০/২৫ জন নিয়ে হামলা চালায়।

অভিযোগকারী যশোদল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি। অপরদিকে দায়েরকৃত অভিযোগের আসামীগণ এলাকার দাঙ্গাবাজ, ভূমিদস্যু, মাদক চোরাকারবারী ও বিভিন্ন অবৈধ পেশায় নিয়োজিত। ঘটনার ২ দিন পূর্বে আসামীগণের বড় ভাই সমির উদ্দিন মেম্বার, কিশোরগঞ্জ থানা মোকদ্দমা নং-৯(১)২০২৪। অত্র মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে জড়িত থাকার কারণে বিগত ২৯/১২/২০২৪ দুপুর অনুমান ২.০০ ঘটিকায় কিশোরগঞ্জ স্থানীয় র‍্যাব-১৪ সদস্য যশোদল ইউনিয়ন হইতে আকে গ্রেফতার করে।

উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঘটনার তারিখ সকাল ৯.০০ ঘটিকার সময় আমি বাড়ী হইতে রওনা হইয়া কোর্টে যাওয়ার উদ্দেশ্যে আসামীগণের বাড়ীর সামনে আসা মাত্রই মামলায় উল্লেখিত সকল আসামীগণ পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে দা, লাঠি, লোহার রড, কুড়াল ইত্যাদি মারাত্মক অস্ত্রাদী নিয়া আমার পথরোধ করিয়া ১নং আসামী বলে যে “আমার ভাইকে অবৈধ ইউনুস সরকার আটক করিয়া জেল হাজতে প্রেরণ করিয়াছে। তার জন্য তুই দায়ী। তাই আমার ভাইকে জামিন করাইতে হইলে বর্তমানে ৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা প্রয়োজন যা তোকেই দিতে হইবে। নতুবা তোকে এক্ষুনি খুন করিয়া লাশ গুম করিয়া দিব”। তখন সকল আসামীগণ স্লোগান দিতে থাকে যে, বর্তমানের অবৈধ সরকার আমরা মানি না। এক পর্যায়ে ২ এবং ৩নং আসামী আমার ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি জোরপূর্বক ছিনাইয়া নিয়া যাইতে থাকে এবং বলিতে থাকে আগামী ২ দিনের মধ্যে তাহাদের দাবীকৃত ৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা না দিলে আমার মোটর সাইকেল ফেরত দিবে না।

তখন আশপাশে থাকা লোকজন চিৎকার ও চিল্লাচিল্লি শুনিয়া দ্রুত আগাইয়া আসিয়া আসামীগণের কবল হইতে আমাকে উদ্ধার করে ও মোটর সাইকেলটি তাদের নিকট থেকে উদ্ধার করে আমাকে ফেরত দেয়। অতঃপর আমি আমার কর্মস্থলে আসিয়া পড়ি।
পরে তারা আরো ক্ষিপ্ত হইয়া সন্ধ্যা অনুমান ৬.০০ ঘটিকার সময় আমার বাড়ীর সামনে হইতে আমার ভাইগ্না আকাশকে আসামী উজ্জল, সাজু, রাসেল, ওয়াদুদ গলায় ছুরি ধরিয়া জোরপূর্বক মোটর সাইকেল যোগে তুলিয়া নিয়া যায় এবং আসামী সুজনের চেম্বারে নিয়া যায় এবং আসামী উজ্জল তাহার হাতে থাকা রামদা দিয়া খুন করার উদ্দেশ্যে আমার ভাইগ্নার মাথা লক্ষ্য করিয়া কোপ মারিলে উক্ত কোপ আকাশের মাথার ডান পাশে লাগিয়া মারাত্মক কাটা রক্তাক্ত জখম হয় এবং আসামী সাজু তাহার হাতে থাকা লোহার রড দিয়া ডান হাতে বারি মারিয়া মারাত্মক হাড়ভাঙ্গা জখম করে এবং আসামী রাসেল, সাজু, ওয়াদুদ গণসহ অজ্ঞাতনামা কতক আসামীগণ তাহাদের হাতে থাকা লাঠি ও লোহার রড দিয়া তার সারা শরীরে এলোপাতারীভাবে বাইরাইয়া মারাত্মক নীলাফুলা বেদনাদায়ক জখম করে।

খবর পাইয়া লোকজন নিয়া সেগানে গিয়ে তাকে রক্তাক্ত অবস্থা দেখিতে পাইয়া জরুরী ভিত্তিতে পুলিশকে জানাইয়া আসামীগণের কবল হইতে আমার ভাইগ্না আকাশকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করিয়া শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়া ভর্তি করি।

বর্তমানেও আমার ভাইগ্না আকাশ উক্ত হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছে। আসামীদের বাড়ির পাশে আমার মেয়ের বাসা ও বাসার সামনে মার্কেট। সকল আসামীরা উত্তেজিত হয়ে উক্ত মার্কেটের আক্রমন করিয়া ভাংচুর করে এবং বাসার ভিতরে প্রবেশ করিয়া ঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর করে। পরে আসামী আমার মেয়ের বাসার লোকজন ও ভাড়াটিয়াদের ঘরের ভিতরে রাখিয়া বাহিরে তালা মারিয়া চলে যায় পরে সাক্ষীদের সহায়তায় কিশোরগঞ্জ মডেল থানার পুলিশ গিয়া তালা ভাঙ্গিয়া আমার মেয়ের পরিবারের লোকজন ও ভাড়াটিয়াদের উদ্ধার করে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।