ঢাকা৪ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  1. ! Без рубрики
  2. Echt Geld Casino
  3. test2
  4. অপরাধ
  5. অর্থনীতি
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আরো
  8. এক্সক্লুসিভ
  9. খেলাধুলা
  10. জাতীয়
  11. তথ্য প্রযুক্তি
  12. দেশজুড়ে
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বাণিজ্য
  15. বিনোদন

পানির নিচে সড়ক, নির্মাণকাজ বন্ধে দুর্ভোগে এলাকাবাসী

admin
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৪ ১০:২২ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

দৈ. কি.ডেস্ক : সড়কে জমে আছে পানি। নির্মাণ সামগ্রী পড়ে আছে পাশেই। এভাবেই পার হয়ে গেছে তিন মাস। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন হাওর এলাকার মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়নের আটপাশা গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা। এই সড়ক দিয়ে হেঁটে চলাচল করাও দুষ্কর হয়ে পড়েছে।

গ্রামের বাসিন্দারা বলছেন, সড়কটি মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। ঢাকী ইউপি থেকে গোবিন্দপুর বাজার, গোবিন্দপুর গ্রাম, আটপাশা বাজার এবং আটপাশা গ্রামের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছে। এই সড়কটি হলে তাঁদের আর ঘুরে মিঠামইন বা ইটনা উপজেলায় যেতে হবে না। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন এমএ গনি ভূঁইয়া উচ্চ বিদ্যালয় এবং আটপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ অসংখ্য মানুষ চলাচল করে। পানি জমে থাকার কারণে এই রাস্তা দিয়ে শিশুরা স্কুলে যেতে পারে না। এ ছাড়া গোবিন্দপুর এবং আটপাশা হাওরের ধান কৃষকের ঘরে আনতে এই সড়কটি ব্যবহার করতে হয়।

এলজিইডি অফিস সূত্র জানায়, ময়মনসিংহ অঞ্চল পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের (এমআরআরআইডিপি) আওতায় কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়নের আটপাশা বাজার সড়কসহ আটপাশা বাজার লিংক রোড (২ হাজার ৩৮০ মিটার) নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সড়কটি নির্মাণের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় ৪ কোটি ৯৪ লাখ ৪৫ হাজার ৩৬ টাকা। আর চুক্তিমূল্য ছিল ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৫৩২ টাকা। কাজটি সম্পাদনে চলতি বছরের ২ জুন চুক্তি হয়।

মিঠামইন উপজেলা প্রকৌশলী ফয়জুর রাজ্জাক বলেন, এই সড়কটি মিঠামইনের দুটি ইউনিয়ন কাটখাল এবং বৈরাটি সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছে। এই সড়কের উন্নয়নকাজ বাস্তবায়ন সমাপ্ত হলে অত্র উপজেলার ঢাকি ইউনিয়নের গোবিন্দপুর এবং আটপাশার জনগণ মিঠামইন উপজেলা সদর এবং কিশোরগঞ্জ জেলা সদরের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করতে পারবে এ ছাড়া পাশের ইটনা উপজেলার মানুষ সহজেই মিঠামইন উপজেলার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে ফলে মানুষের জীবন মান আর্থসামাজিক অবস্থার ইতিবাচক উন্নয়ন হবে।

কিশোরগঞ্জ স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের (এলজিডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, ইতিমধ্যেই ঠিকাদার পর্যাপ্ত মালামাল মজুত করেছে। রাস্তায় ৬-৭ ইঞ্চি পানি থাকায় কাজ শুরু করা যায়নি। তবে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে রাস্তা থেকে পানি সরে যাবে। পানি সরে যাওয়ার পর ঠিকাদার কাজ শুরু করবে। কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শেষ হবে। কাজ শেষ হলেই চূড়ান্ত বিল প্রদান করা হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।