ঢাকা২২ জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. ! Без рубрики
  2. Echt Geld Casino
  3. test2
  4. অপরাধ
  5. অর্থনীতি
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আরো
  8. এক্সক্লুসিভ
  9. খেলাধুলা
  10. জাতীয়
  11. তথ্য প্রযুক্তি
  12. দেশজুড়ে
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বাণিজ্য
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ভৈরবে শ্বশুর বাড়িতে জামাইকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ

admin
জানুয়ারি ৭, ২০২৫ ১০:২০ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

দৈ. কি.ডেস্ক : কিশোরগঞ্জের ভৈরবে শ্বশুর বাড়িতে ইমন মিয়া নামে এক জামাইকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গত ৫ জানুয়ারি রাতে শাশুড়ী হাফসানা বেগমকে প্রধান আসামি করে ৬ জনের নাম উল্লেখসহ সহ অজ্ঞাতনামা আরো ০২/০৩ জনকে আসামি করে ভৈরব থানায় একটি অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী পরিবার।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জানুয়ারি শুক্রবার রাতে ভৈরব পৌর শহরের কমলপুর পশু হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকায় তার গায়ে আগুন দেয়া হয় এবং গত জানুয়ারি শনিবার দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত ইমন মিয়া পৌর শহরের কমলপুর মধ্যপাড়া, সিকদার বাড়ির হারুন মিয়ার ছেলে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে,পৌর শহরের কমলপুর এলাকার মৃত নাসির মিয়ার মিয়া মেয়ে বিথী আক্তারের সাথে একই এলাকার হারুন মিয়ার ছেলে ইমনের সাথে বিয়ে হয়। গত ৩ জানুয়ারি ইমনকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী সহায়তায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যায়। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। গত ৪ জানুয়ারি দুপুরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। নিহতের বাবা হারুন মিয়া বলেন, সামান্য একটা মোবাইল হারানোকে কেন্দ্র করে তারা আমার ছেলেকে পিটিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করছিল এর আগে একবার।
পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসি। এই ঘটনার পরে গত ৩ জানুয়ারি শুক্রবার রাতে তার ছেলের শ্বশুর বাড়ির লোকজন খবর দিলে তার ছেলে শ্বশুরবাড়িতে চলে যায়। পরে সেখানে তার ছেলেকে মারধর করে আগুনে পুড়ে ফেলে মেরার চেষ্টা করে। খবর পেয়ে আমি আমার ছেলেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে ঢাকা পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমার ছেলে সেখানে মৃত্যুবরণ করে। আমি আমার ছেলের হত্যাকারীদের কঠিন বিচার চাই।

ভৈরব থানার অফিসার ইনচার্জ কে অবগত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করে নিহতের লাশ ভৈরবে প্রেরণ করে। পরে নিহতের পরিবারের সদস্যরা নিহতের লাশে এম্বুলেন্স নিয়ে ভৈরব থানায় গিয়ে পুত্র হত্যার বিচারের দাবী জানিয়ে আহাজারী করে ইমনের মা সুফিয়া ও বাবা হারুন ছোট ভাই আশিক অভিযোগ করে ইমনকে কেরোসিন ডেলে আগুনে পুড়িয়ে মেরে ফেলেছে বলে জানান স্থানীয় সাংবাদিকদের নিকট।
পড়ে ওসির পরামর্শে নিহতের লাশ কমলপুর কবরস্থানে দাফন সম্পন্ম করেন নিহত ইমনের পরিবার। ভৈরব থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার ফুয়াদ রুহানী বলেন, উক্ত ঘটনায় নিহতের বাবা হারুন বাদী হয়ে একটি তার ছেলে ইমনকে হত্যার অভিযোগ এনে শাশুড়ী হাফসা বেগমকে প্রধান আসামী করে নিহতের স্ত্রী বীথী ও শালক তন্ময় ও প্রতিবেশী রাজন,সাজন,বিজনের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে মামলা প্রক্রিয়াধীন।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।