ঢাকা২০ মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  1. ! Без рубрики
  2. Echt Geld Casino
  3. test2
  4. অপরাধ
  5. অর্থনীতি
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আরো
  8. এক্সক্লুসিভ
  9. খেলাধুলা
  10. জাতীয়
  11. তথ্য প্রযুক্তি
  12. দেশজুড়ে
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বাণিজ্য
  15. বিনোদন

চিকিৎসকও পারলেন না স্বর্ণের লোভ সামলাতে

admin
জানুয়ারি ৩১, ২০২৪ ১২:০৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

স্বর্ণের লোভ সামলাতে পারলেন না চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জয়নুল আবেদীন শরীফও। চারটি স্বর্ণের বার পাচারের সময় তাকে আটক করা হয়। আটকের পর তার অপকর্মের নানা তথ্য বের হয়ে আসছে।চিকিৎসক জয়নুল আবেদীন শরীফ (ডা. এমজেডএ শরীফ) বিমানবন্দরে প্রায় এক যুগ ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করায় তিনি নিজস্ব বলয় তৈরি করেন। বিমানে যাতায়াতে আত্মীয়-স্বজনদের তিনি সব সময় ‘প্রটোকল’ দিতেন।
জানা গেছে, বিসিএস (স্বাস্থ্য) ২৭ ব্যাচের কর্মকর্তা শরীফ ২০১২ সাল থেকে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। ৬ মাস আগে তাকে বদলি করা হলেও তিনি তা ঠেকিয়ে দেন। ফটিকছড়ি উপজেলার বাসিন্দা ডা. শরীফ। এ উপজেলার অনেক মানুষ আরব আমিরাতে থাকেন। তাদের সঙ্গে তার সখ্য রয়েছে। বিমানবন্দরে তাদের প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় শরীফ প্রায় সময় তাদের সঙ্গে থাকতেন। অনেক সময় বিমানের কাছাকাছি তিনি চলে যেতেন। সেখান থেকে যাত্রীকে তিনি রিসিভ করে নিয়ে আসতেন। এ ধরনের ‘প্রটোকল’ দেওয়ায় গোয়েন্দাদের নজরে পড়েন তিনি। সর্বশেষ সোমবার এক যাত্রীর কাছ থেকে চারটি সোনার বার নিজের কাছে নিয়ে বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার সময় তিনি আটক হন। খবর পেয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের চার সদস্য বিমানবন্দরে ছুটে যান। কাস্টমস ও শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা শরীফকে তাদের জিম্মায় দেন।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, সোমবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ থেকে এয়ার অ্যারাবিয়ার উড়োজাহাজ চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে আসে। সেই ফ্লাইটের যাত্রী আলাউদ্দিন ইমিগ্রেশন দিয়ে বের হওয়ার সময় ডা. শরীফের অফিসে প্রবেশ করেন এবং কিছুক্ষণ পর চলে যান। এর কয়েক মিনিট পর শরীফ বের হন। এ সময় কাস্টমস কর্মকর্তারা তাকে চ্যালেঞ্জ করেন। তার দেহ তল্লাশি করে চারটি সোনার বার পাওয়া যায়। এগুলোর ওজন ৪৬৪ গ্রাম, বাজারমূল্য ৪০ লাখ টাকা। তবে ৫০০ গ্রামের নিচে সোনা উদ্ধার হওয়ায় তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়নি। বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা বলেন, ডা. শরীফ সব সময় প্রটোকল নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। এ কারণে গোয়েন্দাদের নজরে পড়েন। উপর মহলের সঙ্গে তার সরাসরি যোগাযোগ থাকায় তার সঙ্গে পারতপক্ষে কেউ বিবাদে জড়াতেন না। চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ যুগান্তরকে বলেন, যার কাজ যেটি সেটি না করে অন্য কিছু করলে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের চোখে পড়বে-এটাই স্বাভাবিক। ওই চিকিৎসকের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে অন্য চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করছেন।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।