সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুরে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ একটি রিটের শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মঞ্জরুল হক।
এর আগে বুয়েট শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বি ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। রিটে শিক্ষা সচিব, বুয়েটের ভিসিসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
গত ২৭ মার্চ রাত ১টার দিকে ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের নেতৃত্বে বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন ছাত্রলীগের একদল নেতাকর্মী। এর প্রতিবাদে শুক্রবার আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করাসহ ৬ দফা দাবি পেশ করেন। যার প্রেক্ষিতে বুয়েটের প্রশাসন আংশিক দাবি মেনে নিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়টির ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের পর বুয়েটে জোরালোভাবে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবি ওঠে। এরপর বুয়েটে নিষিদ্ধ করা হয় ছাত্ররাজনীতি।