মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল-এর কলম

নির্বাচনের প্রস্তুতি, মিত্রদের দাবি এবং বিএনপির নেতৃত্বের ত্যাগ

সম্পাদকীয় ডেস্ক প্রকাশিত: রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:২৩ অপরাহ্ণ ই-পেপার প্রিন্ট ভিউ
নির্বাচনের প্রস্তুতি, মিত্রদের দাবি এবং বিএনপির নেতৃত্বের ত্যাগ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিএনপিতে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে পূর্ণাঙ্গভাবে। দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এখন বিএনপির কৌশল এবং মিত্র দলের সঙ্গে সমন্বয়ের প্রক্রিয়া অনেকটাই নজর কেড়েছে। জানা যাচ্ছে, দলটি শুধু নিজেদের প্রার্থী নির্বাচনে দাঁড় করাচ্ছে না, বরং মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমন্বয় রেখে নির্বাচনী মাঠে শক্তিশালী অবস্থান নিতে চাইছে। মিত্রদের মধ্যে শতাধিক আসনের দাবি উঠেছে, যা প্রমাণ করছে দলটি কেবল ক্ষমতার লড়াই নয়, বরং অংশীদারিত্ব এবং রাজনৈতিক দায়বদ্ধতার বিষয়েও অত্যন্ত সচেতন।

বিএনপির এই অবস্থান কেবল আজকের নয়, এটি দলের দীর্ঘ ইতিহাস ও আদর্শের ফলাফল। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নেতৃত্বে গঠিত বিএনপি দেশের গণতান্ত্রিক নীতি ও স্থিতিশীলতার জন্য এক শক্ত ভিত্তি স্থাপন করে। জিয়াউর রহমান ছিলেন সাহসী ও দূরদর্শী নেতা, যিনি কঠিন সময়েও দেশের মানুষকে স্থিতিশীলতা ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করেছিলেন। তার নেতৃত্বে গঠিত দল আজও তার আদর্শ ও দর্শনের উপর দাঁড়িয়ে আছে। তার সাহসিকতা, দূরদর্শিতা এবং দেশের জন্য অননুপ্রাণিত ত্যাগ রাজনৈতিক নেতৃত্বের এক নিদর্শন।

পরবর্তীতে, দলের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন বেগম খালেদা জিয়া। কঠিন সময়ের রাজনৈতিক চাপ, দমন-পীড়ন ও কারাবাস—এসব সত্ত্বেও তিনি দলের নেতৃত্ব ধরে রাখেন এবং দেশের গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেন। তাঁর দৃঢ় মনোবল, সাহস এবং ত্যাগ বিএনপির মূল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। বেগম জিয়ার নেতৃত্বে দল দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক ও নির্বাচনী সমীকরণে সঠিক সমন্বয় এবং কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়েছে।

বর্তমান প্রজন্মের নেতৃত্বে তারেক জিয়া দলের আধুনিকীকরণ, মিত্রদের সঙ্গে সমন্বয় এবং নতুন প্রজন্মের নেতৃত্ব তৈরি করার কাজ করছেন। তারেক জিয়ার উদ্যোগ বিএনপির রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং নির্বাচনী প্রস্তুতিকে আরও কার্যকর করেছে। তিনি মিত্র দল ও জোটের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করে দলের লক্ষ্য, আদর্শ এবং নির্বাচনী কৌশলকে মেলাতে সচেষ্ট।

সংবাদ অনুযায়ী, লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি, গণফোরাম, গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট এবং জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট শতাধিক আসনের দাবি তুলেছে। এই প্রক্রিয়ায় বিএনপি প্রথমে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা যাচাই-বাছাই করছে এবং মাঠে তাদের প্রচারণার জন্য সবুজ সংকেত দিচ্ছে। এটি কেবল ভোট সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা নয়, বরং দলের আদর্শ, নৈতিকতা এবং রাজনৈতিক দায়িত্ববোধের এক প্রকাশ।

মিত্র দলের সঙ্গে সমন্বয় এবং শতাধিক আসনের বরাদ্দ প্রদর্শন করছে বিএনপির রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং নেতৃত্বের প্রগাঢ়তার প্রতিফলন। এটি নির্দেশ করছে যে, দল শুধু নির্বাচনে জেতার জন্য নয়, দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও স্থিতিশীলতা রক্ষার দায়িত্বও নিয়েছে। মিত্র দলের সঙ্গে অংশীদারিত্ব বজায় রাখার মাধ্যমে বিএনপি রাজনৈতিক ভারসাম্য এবং দেশপ্রেমের প্রতিফলন ঘটাচ্ছে।

বিএনপির ইতিহাসে দেখা যায় যে, দলটি কখনোই স্বার্থপর রাজনীতির মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়নি। দেশের জন্য ত্যাগ, নেতাদের সাহসিকতা এবং আদর্শের জন্য তাদের স্থির প্রতিশ্রুতি দলের মূল ভিত্তি। জিয়াউর রহমানের দূরদর্শিতা, বেগম খালেদা জিয়ার দৃঢ়তা এবং তারেক জিয়ার নেতৃত্ব একত্রে দেশের রাজনীতিতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তাদের ত্যাগ এবং দৃষ্টিভঙ্গি নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের নৈতিক মান বজায় রাখতে সহায়তা করছে।

নির্বাচনী মাঠে বিএনপির কৌশল ও মিত্র দলের সঙ্গে সমন্বয় একটি ইতিবাচক উদাহরণ। এখানে দেখা যাচ্ছে, দলের নীতি, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং নেতৃত্বের দায়বদ্ধতা মাঠে প্রতিফলিত হচ্ছে। দেশের স্থিতিশীলতা, জনগণের আস্থা এবং রাজনৈতিক অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে এই সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেবল আসন ভাগাভাগি নয়, বরং দেশের গণতন্ত্র, নেতাদের ত্যাগ, দলের আদর্শ এবং জনগণের বিশ্বাসের পরীক্ষা। বিএনপির লক্ষ্য হলো দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান রক্ষা করা, অংশীদারিত্ব বজায় রাখা এবং নির্বাচনী মাঠে ন্যায়ের ভিত্তিতে প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করা। এই প্রক্রিয়ায় দেশের রাজনীতি শুধু ক্ষমতার লড়াই নয়, বরং আদর্শ, সাহসিকতা ও ত্যাগের গল্প হয়ে দাঁড়ায়।

শেষ পর্যন্ত, বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলোর সমন্বয়, নেতৃত্বের দৃঢ়তা এবং নেতাদের ত্যাগ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে। দেশের স্থিতিশীলতা, জনগণের আস্থা এবং রাজনৈতিক আদর্শ রক্ষায় বিএনপি যে ভূমিকা পালন করছে, তা নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা এবং সকলের জন্য শিক্ষা। এই প্রক্রিয়া স্পষ্ট করছে—নেতৃত্বের মান, আদর্শ এবং ত্যাগ ছাড়া দেশের গণতন্ত্রের ভিত্তি দৃঢ় রাখা সম্ভব নয়।

কিশোরগঞ্জে পাটজাত পণ্য তৈরিতে সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন

রেজাউল হক প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫, ১২:৪১ অপরাহ্ণ
কিশোরগঞ্জে পাটজাত পণ্য তৈরিতে সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের আয়োজনে পাটজাত পণ্য তৈরির ওপর সপ্তাহব্যাপী অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রযুক্তি নির্ভর যুবশক্তি, বহুপাক্ষিক অংশীদারত্বের অগ্রগতি”—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০২৫–২৬ অর্থবছরের রাজস্ব খাতের আওতায় ১৬ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত হাতে–কলমে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণে পাটজাত পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন বিষয়ে অংশগ্রহণকারীরা বাস্তব জ্ঞান অর্জন করবেন।

গত ১৬ নভেম্বর ২০২৫ (রবিবার) বেলা ১২টার দিকে সংযোগ যুব গণপাঠাগার ও বিজ্ঞান ক্লাব, যশোদল, কিশোরগঞ্জে প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন আরজত আতরজান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবু বাকার সিদ্দিক। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক শাহ মো. সারওয়ার

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. কামাল হোসেন। প্রশিক্ষক আফরিন রহমান তুলি বক্তব্য প্রদান করেন।

এ ছাড়া প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষ থেকে তসলিমা আক্তার, লিপি রাণী ও সাব্বির মো. রবিন বক্তব্য দেন। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীদের সরকারি সনদ প্রদান করা হবে।

মিঠামইনে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা

রেজাউল হক প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:২১ পূর্বাহ্ণ
মিঠামইনে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা

কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলায় সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত ১১টার দিকে এ হামলা চালানো হয়।

স্থানীয় সূত্র জানায়, জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের বিচারকাজে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে একটি আনন্দমিছিল বের হয়। মিছিলটি মিঠামইন বাজার থেকে কামালপুর গ্রামমুখী হলে ২০–৩০ জনের একটি দল মিছিল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতির বাড়িতে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। এ সময় ঘরে কেউ উপস্থিত ছিলেন না।

প্রত্যক্ষদর্শী কামরুল ইসলাম জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে শুরু হওয়া মিছিলে শতাধিক মানুষ অংশ নেন। মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন মিঠামইন উপজেলা বিএনপির সদস্য আলমগীর শিকদারসহ কয়েকজন। কামালপুরে পৌঁছে মিছিলের একটি অংশ বাড়ির দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে আসবাবপত্র, জানালা–দরজা, আলমারি ও বাইরের স্থাপনায় ভাঙচুর করে।

ঘটনা সম্পর্কে জানতে উপজেলা বিএনপি সভাপতি জাহিদুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

মিঠামইন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির জানান, রাত ১১টার দিকে হঠাৎ হামলা চালানো হয়। বসতঘরের দরজা–জানালা, আসবাবপত্র ও কয়েকটি ছবি ভাঙচুর হয়েছে। কেউ হতাহত হয়নি। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং বাড়ির আশপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি। তদন্ত শেষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রবাসীর স্ত্রীর ওপর অস্ত্রসহ হামলা ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ

রেজাউল হক প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫, ৬:৩৯ অপরাহ্ণ
প্রবাসীর স্ত্রীর ওপর অস্ত্রসহ হামলা ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ

কিশোরগঞ্জ সদরের রশিদাবাদ ইউনিয়নের বেইলি ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় সৌদি আরব প্রবাসী আলামিনের স্ত্রী মোছাঃ রুমা আক্তার (৩৩)-এর ওপর রাস্তার জমির বিরোধকে কেন্দ্র করে অস্ত্রসহ আক্রমণ ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে।

মোছাঃ রুমা আক্তার জানান, স্বামী বিদেশে থাকায় কয়েকজন প্রতিবেশী দীর্ঘদিন ধরে তার সঙ্গে খারাপ ও উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে আসছে। কিছুদিন ধরে চলাচলের এজমালি রাস্তা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। রুমার অভিযোগ—জমি দখলের উদ্দেশ্যে প্রতিপক্ষরা অন্যায়ভাবে তার চলাচলের রাস্তা বন্ধ করার চেষ্টা করছে এবং প্রতিদিনই চলাচলে বাধা দিচ্ছে।

গত শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে, রাস্তা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিবেশী আলম (৪০), শাহ আলম (৩৫), সোহেল(২০), জুয়েল(২২) এবং আলমের স্ত্রী সাথী আক্তার (৩৪) লাঠিসোটা, দা ও লোহার রড নিয়ে তার বাড়ির সামনে এসে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে এবং রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে দেবেন না বলে হুমকি দেয়। প্রতিবাদ করলে আলম তার চুলের মুঠি ধরে টানা-হেঁচড়া করে, এতে তার কাপড়-চোপড় ছিঁড়ে যায় এবং তাকে মাটিতে ফেলে দেয়। শাহ আলম কিল-ঘুষি মারেন বলে রুমা অভিযোগ করেন। এসময় সবাই মিলে দা দিয়ে হত্যাচেষ্টাও করে বলে দাবি করেন তিনি।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য জহির মেম্বারের কাছে অভিযোগ জানালে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন। রুমার অভিযোগ—প্রতিপক্ষরা লোকবল বেশি হওয়ায় এখনো হুমকি দিচ্ছে যে, রাস্তা নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে তাকে পরিবারের লোকজনসহ খুন করে গুম করে ফেলবে

ঘটনার বিষয়ে মোছাঃ রুমা আক্তার কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। পুলিশ বিষয়টি নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

রুমা আক্তার জানান—
তিনি মোট ৩ জন সন্তান—২ মেয়ে ও ১ ছেলে—সহ ছোট ছোট তিন সন্তান নিয়ে মারাত্মক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন—
অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্তকাজ চলছে।